বুদ্ধিবৃত্তিক পরিকল্পনা- ইলোহিমদের ব
প্রাচীনকালে মানুষ জানত যে পৃথিবী একটি সমতল ভুমি এবং একটি কচ্ছপের পিঠের উপরে অবস্থান করছে এবং এমন আরো বহু কাল্পনিক মতবাদ চালু ছিল। মানুষ জানত সূর্য পুথিবীর চারদিকে ঘোরে, এই কথার বিরোধিতার জন্য ব্রুনো ও গ্যালিলিওর উপর নেমে এল মৃত্যু খড়গ। পৃথিবীতে স্রষ্টার ধারনা আসার পর হতেই বহু ধর্মের সৃষ্টি হয়েছে। কোরআন, বাইবেল, বেদ, ত্রিপিটক সহ আরো বহু ধর্মীয় গ্রন্থে স্রষ্টার একক অবস্থানের কথা বলা হয়েছে। বর্নিত হয়েছে যে, পৃথিবী এবং পৃথিবীর সমস্থ প্রান স্রষ্টার রহস্যময় সৃষ্টি, এইসব জ্ঞান শুধুই তার মধ্যে সীমাবদ্ধ। স্রষ্টা বিশ্বভ্রক্ষান্ডে একক ও অদ্বিতীয়, কিন্তু সত্যিই কি তাই? “মেসেজ ফর্ম ডিজাইনার’স” বা “ইলোহিমদের বার্তা” গ্রন্থে রায়েল দেখিয়েছেন এই পৃথিবীর সমস্থ প্রান ও আমাদেরকেও সৃষ্টি করেছিলেন আমাদেরই ছায়াপথের অন্য অংশের প্রাগ্রসর বিজ্ঞানীরা। তারা ব্যবহার করেছিলেন জটিল ডিএনএ (রিইবোনিউক্লিইক এসিড) জ্বীনতত্ত্ব প্রকরন সমুহ এবং এখন যেহেতু আমরা কৃতিত্ব স্থরের কাছাকাছি পৌছে যাচ্ছি তাই তারা এখন পৃথিবীতে এসে খোলাখুলি ভাবে আমাদের সাথে সাক্ষাৎ করতে চান। ১৯৭৩ সালের ডিসেম্বরে ফ্রান্সের দুরবর্তী অঞ্চলে এক অগ্নিচুড়ায় কাকতালীয় ভাবে রায়েলের সাথে সারাসরি সাক্ষাৎ করেন একজন ইলোহিম এবং তার মাধ্যমে তারা তাদের বার্তাসমুহকে পৃথিবীময় ছড়িয়ে দেন; পৃথিবীতে প্রানের অস্থিত্ব ধারাবাহিক পরিবর্তনের ফল নয় বরং সৃষ্টির বহি:প্রকাশ। এটা স্বর্গীয় নয় বরং গবেষনাগারে জীব ও জ্বীন কোষের সংমিশ্রনে বৈজ্ঞানিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক সৃজনশীল পদ্ধতিতে সৃষ্ট। “মেসেজ ফর্ম ডিজাইনার’স” এই বইটিকে “চুড়ান্ত বার্তা”ও বলা হয়। আপনীও পড়ুন তাহলে পাল্টে যাবে আপনার চিন্তাধারা ইতিমধ্যে যা পাল্টে দিয়েছে প
:
Filesize: 1.1 MB
Downloads: 58349